নিরাপদ অর্থ প্রদান
তিনি আরও বলেন, أنّه أبيح أبيح لأنّ ذلك ممّا يعين على الجهاد في سبيل الله، فالإبل تحمل أمتعة المجاهدين وأسلحتهم وتحمل المجاهدين أيضا والنّصل يرمي به المجاهد فيدافع عن نفسه ويهاجم عدوّه https://highstreetartscenter.com/wp-content/pgs/why-choose-glory-casino-for-online-gaming.html. وأمّا الحافر فكذلك يكرّ عليه ويفرّ، فهو ممّا ينتفع به في الحرب في الجهاد في سبيل الله. “এটা জায়েজ হওয়ার কারণ হল, এগুলোর মাধ্যমে মুজা/হিদগণ আল্লাহর পথে জিহাদে উপকৃত হয়। কারণ উট মু-জাহি/দদের আসবাব-সামগ্রী ও অস্ত্র-শস্ত্র বহন করে। মুজা/হিদদেরকেও বহন করে। তীরের সাহায্য মুা/জাহিদ তী/র নিক্ষেপের পাশাপাশি আত্মরক্ষা করে এবং শত্রুর উপর আ/ক্রমণ পরিচালনা করে। আর ঘোড়া শত্রুর উপর আঘাত হেনে পালিয়ে যায়। যার মাধ্যমে রণা/ঙ্গনে আল্লাহর পথে জিহা/দের ক্ষেত্রে লাভবান হওয়া যায়।”
জরীপে জানা গেছে প্রাথমিকভাবে যারা কেবল বিনোদনের জন্য জুয়া খেলা শুরু করেছিল তাদের অনেকেই এটাতে আসক্ত হয়ে গেছে।এই আসক্তি তাদের বিভিন্ন কুকর্মের দিকে ঠেলে দেয়। জুয়ার অর্থ জোগারের জন্য তারা খারাপ কাজ করতে শুরু করে। জুয়ায় হারানো অর্থ ফেরত পাবার জন্য জুয়ারীরা বারবার জুয়া খেলে। জুয়া ব্রেইনে মারাত্বক প্রভাব পরে,জুয়ারীরা চিন্তাগ্রস্থ ও অসহায়ত্ব অনুভব করে অসুস্থ হয়ে যায়।
অন্যত্র বলা হয়েছে, والحاصل أنه لا يجوز أن يدفع الإنسان شيئا مقابل اشتراكه في مسابقة قد يربح فيها وقد يخسر ، وهو آثم سواء ربح أم خسر، وننصح القائمين على مثل هذه المسابقات من المسلمين أن يتقوا الله في أنفسهم ، ويكفوا عن الترويج لمثل هذه المسابقات المحرمة، وأن يبحثوا عن أساب مشروعة لتنمية مواردهم “উপসংহার হল যে, কোনও ব্যক্তির জন্য এমন কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের বিনিময়ে কোনও কিছু প্রদান করা জায়েজ নয় যাতে সে জিততে পারে বা হারতে পারে। সে জিতুক বা হারুক উভয় অবস্থায় সে গুনাহগার হবে।”
চিপস সহ জুয়া
বাংলাদেশে জুয়া খেলা নিষিদ্ধ। কিন্তু চলছে ডিজিটাল জুয়া। মোবাইল সহজলভ্য হওয়ায় প্রযুক্তির বদৌলতে সারাদেশে অনলাইন জুয়া মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল ও জেলা-উপজেলা শহরে এই জুয়া খেলা ছড়িয়ে পড়েছে। ক্রিকেট-ফুটবল খেলা থেকে শুরু করে নানান ধরনের খেলার ফলাফল বা অন্য কিছু নিয়ে বাজি ধরে বিজয়ীকে অর্থ বা মূল্যবান বস্তু আদান-প্রদান করা হয়। অনলাইনে শত শত জুয়ার সাইড রয়েছে। ওয়ানএক্সবেট, বেটউইনার, বেট৩৬৫, মেলবেট, প্যারিম্যাচ সাইডসহ শতাধিক সাইডে জুয়া হালে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এসব জুয়ার সাইটের বিজ্ঞাপন যেমন বাংলাদেশের কিছু বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেখা যায়, তেমনই বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, বিশেষ করে ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলগুলোয় প্রচার হতেও দেখা যাচ্ছে। ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানসহ সিনেমা-নাটকের প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা- অভিনেত্রীদের এ জুয়ার বিজ্ঞাপনে দেখা যায়। এতে করে স্কুল, কলেজ, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ তরুণ প্রজন্ম প্রভাবিত হয়ে জুয়া খেলায় আসক্ত হচ্ছেন। এমনকি অনলাইনে বিভিন্ন জুয়ার অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট খোলা সহজ হওয়ায় অনেক অশিক্ষিত তরুণ-তরুণীও এসব জুয়া খেলায় জড়িয়ে পড়ছে। জানতে চাইলে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. নজরুল ইসলাম শামীম ইনকিলাবকে বলেন, ডিজিটিাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে অনলাইন অপরাধী শনাক্ত করা কঠিন। আমি এ পর্যন্ত ৬০টির মতো অনলাইন জুয়ার মামলা ফেস করেছি। কোনোটাই সাজার আওতায় আনা যায়নি। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোবাইল ও ডিভাইস উদ্ধার করে, আসামি গ্রেফতার করে। তাদের মোবাইলে জুয়া খেলা অ্যাপস পাওয়া যায়। এখনো পর্যন্ত কোনো ভুক্তভোগী জুয়ায় হেরেও আইনের দ্বারস্থ হয়নি। অনলাইন জুয়ার বিষয়টি সজ্ঞায়িত করে কিভাবে আইনের আওতায় আনা যায় সেটি এখন ভাবনার বিষয়।
Jeetwin বিডিতে ঘোড়দৌড় বেটিংও একটি খুব জনপ্রিয় পছন্দ। কেন্টাকি ডার্বি, রয়্যাল অ্যাসকট এবং দুবাই ওয়ার্ল্ড কাপের মতো প্রধান ইভেন্টগুলি সম্পূর্ণরূপে Jeetwin দ্বারা কভার করা হয়েছে যাতে সমস্ত জুয়াড়িদের প্রয়োজন মেটানো যায়। উইন, প্লেস, শো এবং এক্সোটিক্স যেমন এক্স্যাক্টাস এবং ট্রাইফেক্টাসের মতো বেটগুলির একটি নির্বাচন রয়েছে যা বেটররা বেছে নিতে পারেন।
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমেই সবচেয়ে বেশি লেনদেন হচ্ছে এসব চিপস। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও পেমেন্ট করার সুযোগ রয়েছে। জনকণ্ঠের অনুসন্ধানে শতাধিক অ্যাপ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অধিকাংশ ক্যাসিনো অ্যাপই তৈরি করা হয়েছে শুধু বাংলাদেশের জন্য। যার মধ্যে বেশিরভাগই ১০ লাখের ওপরে ডাউনলোন করা হয়েছে। ব্যবহারকারীদের কাছে দিনে প্রায় ৩০-৫০ লাখ টাকার চিপস বিক্রি করা হচ্ছে। এভাবে মাসে পাচার হচ্ছে শত কোটি টাকা। জানা গেছে, দেশে সরকারি দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিছু প্রভাবশালী লোকের ছত্রছায়ায় বিভিন্ন ক্লাবে আধুনিক ও পূর্ণাঙ্গ ক্যাসিনো গড়ে উঠেছিল। পুরোপুরি অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ক্যাসিনোগুলো ২০১৯ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযান চালিয়ে উচ্ছেদ করে। এর পরই মূলত ধীরে ধীরে অনলাইনে বিস্তার হতে শুরু করে বিভিন্ন জুয়ার সাইটগুলো। লেনদেনের মাধ্যম হচ্ছে ক্যাশবিহীন ব্যাংকিং লেনদেন (যেমন ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি) বা মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন (যেমন বিকাশ, রকেট, নগদ, উপায়, পেপাল ইত্যাদি) বা বিটকয়েনসহ অন্য যে কোনো ক্রিপ্টোকারেন্সি ইত্যাদি। কারণ, এতে সহজে ধরা পড়ার ভয় নেই। ক্যাসিনো বা জুয়া খেলায় সহজে টাকা আয় করা যায় প্রাথমিকভাবে।
মিষ্টি বিষ বলেছেন: একবার এক সেমিষ্টার পুরাটা এই গেম খেলে কাটিয়েছিলাম। একবার খেলা শুরু করলে কিভাবে রাত পেরিয়ে সকাল হয়ে যেত টেরই পেতাম না। আর এভাবেই দিনের পর দিন ক্লাস মিস করেছি। রেজাল্ট ও খারাপ হয়। খুব বাজে এডিকশন…।
কাস্টমার সাপোর্ট (5.0/5.0): কাস্টমার সাপোর্ট 24/7 উপলব্ধ এবং আপনি এটি সাহায্যের জন্য বিভিন্ন চ্যানেলের মাধ্যমে জিজ্ঞাসা করতে পারেন, যেমন লাইভ চ্যাট, ইমেল, টেলিগ্রাম, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টুইটার এবং অন্যান্য
ত্রিভুজ বলেছেন: সবারই কমবেশি এরকম হিস্টোরী আছে। তবে এর থেকে বাঁচার খুব সহজ উপায় হচ্ছে যেদিন সময় পাবেন খেলবেন, তারপর বের হওয়ার আগে সব চিপস হেরে বের হয়ে যাবেন। চিপস কম থাকলে এটা খেলতে আর ইচ্ছে করে না, বিশেষ যারা মিলিয়ন মিলিয়ন চিপসের বোর্ডে খেলার মজা একবার পেয়ে গিয়েছে তারা কখনো দুই চারহাজার চিপসের বোর্ডে খেলে মজা পাবে না।
ন্যূনতম আমানত সহ বাজি
Melbet দায়িত্বশীল জুয়া অপারেটরদের দ্বারা চলে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, কারণ তারা সব প্রয়োজনীয় মান মেনে প্রেতিষ্ঠানটি চলে । 2012 সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে, এটি একটি সম্মানিত কুরাকাও আন্তর্জাতিক লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়েছে এবং অপরাধমূলক কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত না হওয়ার রেকর্ড বজায় রেখেছে।
লাইভ ক্যাসিনো এবং টেবিল গেম খেলার জন্য JeetBuzz থেকে স্বাগত উপহার হিসাবে 25% ক্যাশব্যাক পান। দিনে প্রথম জমার পরে রাখা বাজি ক্যাশব্যাক গণনার জন্য গণনা করা হবে। স্বাগত অফারের সাধারণ প্রয়োজনীয়তাগুলি পূরণ করুন এবং চমৎকার জয় উপভোগ করুন। এখানে প্রধান হল:
খেলোয়াড়দের খেলাধুলায় বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় প্রবেশাধিকার রয়েছে। সবচেয়ে বিখ্যাত কিছু হল একদিনের আন্তর্জাতিক, আবুধাবি T10, এবং লিজেন্ডস লীগ ক্রিকেট। তাছাড়া, আপনি পশ্চিম প্রদেশ, পেশোয়ার জালমি SRL T10, রাওয়ালপিন্ডি অঞ্চল এবং অন্যান্য অনেক দল থেকে শীর্ষ দলগুলি দেখতে সক্ষম হবেন।
এই বেটিং কোম্পানির বিশ্বস্ততা এবং বৈধতা অসীম। একটি স্বনামধন্য ট্র্যাক রেকর্ড এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অনুমোদন সহ, Melbet তার ব্যবহারকারীদের একটি নিরাপদ এবং বৈধভাবে জুয়া খেলার গ্যারান্টি দেয়। Melbet-এর প্রতিশ্রুতি এবং নৈতিকতার কারণে, এটি একটি বিশ্বস্ত এবং বৈধ বেটিং সাইট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
ভলিবল এমন একটি খেলা যেখানে ছয়জন খেলোয়াড়ের দুটি দল একটি নেট দ্বারা পৃথক হয়ে প্রতিযোগিতা করে। প্রতিটি দল অন্য দলের কোর্টে বল রেখে পয়েন্ট স্কোর করার চেষ্টা করে। এটি 1964 সাল থেকে অফিসিয়াল গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমস প্রোগ্রামের অংশ। 1996 সাল থেকে বিচ ভলিবল অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ফুটবলের পরে, এটি এমন একটি খেলা যেখানে বাংলাদেশ বিশ্বজুড়ে সর্বাধিক সাফল্য এবং প্রতিপত্তি অর্জন করেছে। পুরুষ ও মহিলা উভয় জাতীয় দলেই এর উচ্চ স্তরের কারণে, বাংলাদেশ ভলিবল অত্যন্ত জনপ্রিয়।